April 14, 2021, 4:16 am
আনোয়ারুল ইসলাম (আনোয়ার) রাজবাড়ী জেলা প্রতিনিধিঃতিন পরর্বের প্রথম পর্ব আজ! রাজবাড়ীর কালুখালী উপজেলার কালিকাপুর গ্রামের শিক্ষিত যুবক কৃষিতে ব্যপক সাফল্যের মুখ দেখছেন। শেখ ইমদাদুল হক সজিব” তারই ধারাবাহিকতায় তিনি গড়ে তুলেছেন, ফল সবজি, চারা উৎপাদন, ও কৃষি গবেষণার একটি জায়গা, ৩২ বিঘার জমির উপর তিনি তিল তিল করে গড়ে তুলেছেন, “শেখ এগ্রো ইন্টারনাশনাল নামে একটি প্রতিষ্ঠান” তিনি তিনি, সমাজবিজ্ঞান এ মাস্টার্স, ডিজাস্টার মানেজমেন্ট এবং ইনভাইরোনমেন্ট সেফটি, তে, Achievement course , ঢাকা বিশব্বিদ্যালয়, ইসলামিক হাদিসে মাস্টার্স, ইসলামিক বিশব্বিদ্যালয় কুষ্টিয়া,ভাইচ চেয়ারম্যান,রাজবাড়ী শাখা,আন্তর্জাতিক মানবাধিকার কমিশন,ESDP, BIDA, UN volunteers, এ ছারাও অনেক অভিজ্ঞতার দলিল ও রয়েছে তার ঝুলিতে,এই যুবক এখনো লরে যাছছেন প্রান্তিক পর্যায়ের চাষীদের আধুনিক চাসবাদে উদবুদ্দ করার জন্য।এই তরুন এতো সব ডিগ্রী অর্জন করেও তিনি চাকুরির পিছনে না ছুটে, করছেন গবেষণা, নেমেছেন মাজায় গামছা বেধে মাঠে,কিন্তু কেন? কৃষি প্রধান বাংলাদেশ এর কৃষিকাজের উন্নয়ন ঘটাবে বলে।সজীব গ্রীনবাংলা নিউজ কে বলেন, কৃষিতে উন্নয়ন হলে দেশ উন্নয়ন হবে। তিনি প্রতিনিয়তই চারাগাছ, বিভিন্ন দেশ বিদেশ থেকে সংগ্রহ ও আবিষ্কার এবং কৃষি নিয়ে গবেষণার পথে হাঁটছেন এই আধুনিক যুগের তরুন যুবক , রাজবাড়ী জেলার, কালু খালি উপজেলার কালিকাপুর এই প্রত্যন্ত অঞ্চলে, তার গবেষণায় অরগানিক কৃষি ব্যবস্থা, আধুনিক চাষাবাদ, জেনসাইড,নেচার সায়েন্স, পাইলট প্রজেক্ট বাস্তবায়ন নিয়ে কাজ করছেন।
ফল আইটেমঃ মাতৃ গাছ ও চারাঃ বারি মাল্টা 1, চাইনিজ কমলা, কাসমিরি কুল, ভিয়েতনামি নারিকেল, ব্লাকবেরি,রেড রয়েল,চেরি ফল,ছিডলেস লেবু,কোকো লেমন,থাই রেড সরিফা,থাই১২ মাশি কদবেল,থাই বেল,করোসল ফল ক্যান্সার প্রতিষেধক,পান পরাগ,থাই ছফেদা,কাটিমন আম,কিউজুয়াই মাংগো,এবং বিভিন্ন আম, কাচাপাত মাংগো, চাইনা ৭ লিচু,ও লিচুর বিভিন্ন জাত,ড্রাগন ফল,দারজেলিং কমলা,এ্যালোভারা,গাইনুরা ড্যায়াবেটিক্স ট্রি, রেড জামরুল,রেড কাঠাল,ইত্যাদি।
সবজি আইটেমঃঅরগানিকঃ ব্রকলি,পাতাকপি,ফুলকপি,টমেটো, চেরি টমেটো, চাইনিজ কাবেজ, বিটরুট,বটল্গ্রাড লাউ,পেঁপে,ইত্যাদি।
ফুল ও ক্যাকটাস আইটেমঃ চাইনিজ বট,ফাইকাস,গোলাপ,লিলি,বাসরলতা,ক্যাকটাস ১২ আইটেম,বট বনসাই,পাকোর বনসাই,ইত্যাদি।
তবে বর্তমান করোনা পরিস্থিতির কারনে এ কৃষি সেক্টর এ বাপক ক্ষতিরমুখে। নেই কোন সুযোগ সুবিধা, এতো লস গুনছেন এই তরুন উদ্দ্যোক্তা, তাই সরকারি প্রণোদোনা পেলে আবার এই প্রতিষ্ঠান ঘুরে দাড়াবে, বাড়বে উৎপাদন সচল হবে কৃষি অর্থনীতি শ্রমিক পাবে স্থায়ী কাজ।