আজ আমাদের জাতীয় নেতা লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি এলডিপি’র চেয়ারম্যান ড. কর্ণেল অলি আহমদ বীর বিক্রম এর ৮৫তম জন্মদিন।উনি ১৯৩৯ সালে ১৩ই মার্চ চট্টগ্রামের চন্দনাইশে পৈতৃক বাড়িতে সম্ভ্রান্ত কুতুব পরিবারে জন্ম গ্রহন করেন।
ড.কর্ণেল অলি আহমদ একজন মুক্তিযোদ্ধা।
১৯৭১ সালে তিনি শহীদ জিয়ার নেতৃত্বে চট্টগ্রামে পাকিস্তানী সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে বিদ্রোহে অংশ নিয়ে দেশের স্বাধীনতা অর্জনে অগ্রাণী ভূমিকা পালন করেন।যার ফলশ্রুতিতে বীর বিক্রম উপাধিতে ভূষিত হন।দেশের জন্য কাজ করার উদ্দেশ্যে রাজনৈতিক জীবনে পদার্পণ করে অনেক চড়াই-উতরাই পেরিয়ে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সফল যোগাযোগ মন্ত্রীর দায়িত্ব প্রাপ্ত হয়ে দেশের সেবায় সর্বাক্ষণিক নিয়োজিত ছিলেন।
অবিসংবাদিত এই নেতার ব্যক্তি জীবন ও জাতীয় জীবন এতটাই নিস্কলুষ যে আজ পর্যন্ত কেউ এত ষড়যন্ত্রের সত্ত্বেও গায়ে সামান্যতম কালিমা লেপন করতে পারেনি।
আমি এমন নেতার পিছনে রাজনীতি করি যিনি পরিচ্ছন্ন রাজনীতিবিদ দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তান একজন বীরমুক্তিযোদ্ধা। যিনি না হলে হয় তো চন্দনাইশকে বাংলাদেশের মানুষ ছিনতোই না। যার জন্য আমরা পেয়েছি অসংখ্য স্কুল-কলেজ, মাদ্রাসা, রাস্তা ঘাট ও সুন্দর একটি চন্দনাইশ।
একজন গর্বিত বাংলাদেশী হিসেবে সারা দেশে নয় শুধু সারাবিশ্বে সকল শ্রেনীর মানুষের কাছে তিনি সর্বোচ্চ পর্যায়ে সর্বোচ্চভাবে সম্মানিত।
ভালোবাসি প্রিয় নেতাকে, আমি অহংকার করি আমি কর্ণেল অলির সৈনিক৷ ভালো থাকবেন প্রিয় নেতা সর্বদা এই কামনায় করি।আর সবাই দোয়া করবেন আমার নেতাকে আল্লাহ যেন নেক হায়াত ও সুস্থ জীবন দান করেন এবং দেশে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার জন্য যে পরিশ্রম করে যাচ্ছেন তা যেন সফল হয়।
প্রিয় নেতার জন্মদিনে আজ
আজকের এই দিনে গভীর শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করছি প্রিয় নেতার পিতা আমানত ছফা সহ মরহুম আশরাফ আলী, মরহুম জিন্নাত আলী, মরহুম গাজী কুতুব, মরহুম গাজী শাহ্চান্দ এবং আরো যারা পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করেছেন সবাইকে। আল্লাহ সবাইকে জান্নাতুল ফেরদৌস নসিব করুক।
প্রিয় নেতার দুই সন্তান অধ্যাপক ওমর ফারুক সানি ভাই এবং ওমর শরিফ ভাইকে আল্লাহ সুস্থ ও সুন্দর জীবন দান করুক।
এবং আমার জন্য সবাই দোয়া করবেন।