প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ঘেরাওয়ে গেলেও চা পাবে বিএনপি-শেখ হাসিনা

 

নিজস্ব প্রতিবেদক-প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা বলেছেন, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ঘেরাও করতে এলেও বিএনপিকে বাধা দেওয়া হবে না; বরং তাদের বসিয়ে চা খাওয়ানো হবে। তবে বোমাবাজি ও ভাঙচুর চালালে বাধা দেব।

গতকাল শনিবার দলের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সঙ্গে সহযোগী-ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন এবং ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণের নেতাদের যৌথসভায় তিনি এসব কথা বলেন। বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এ সভা হয়। এতে গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হন শেখ হাসিনা।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের সভাপতিত্বে সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগ নেতা মতিয়া চৌধুরী, ড. আবদুর রাজ্জাক, এএইচমএম খায়রুজ্জামান লিটন, অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম, মাহবুব-উল আলম হানিফ, ডা. দীপু মনি, ড. হাছান মাহমুদ, আফম বাহাউদ্দিন নাছিম, আহমদ হোসেন, মির্জা আজম, হাবিবুর রহমান সিরাজ, ফরিদুন্নাহার লাইলী, অ্যাডভোকেট মৃণাল কান্তি দাস, সুজিত রায় নন্দী, ড. আবদুল সোবহান গোলাপ, ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়–য়া, ড. শাম্মী আহমেদ, সিদ্দিকুর রহমান, শামসুন্নাহার চাঁপা, ডা. রোকেয়া সুলতানা, ড. সেলিম মাহমুদ, আমিনুল ইসলাম আমিন, সায়েম খান প্রমুখ।

শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমি তো বলে দিয়েছি, বিএনপি যদি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ঘেরাও করতে আসে, তাদের পুলিশ যেন বাধা না দেয়। আসুক না হেঁটে হেঁটে যতদূর আসতে পারে। কোনো আপত্তি নেই। আমি বসাব, চা খাওয়াব। কথা বলতে চাইলে শুনব। কারণ আমি গণতন্ত্রে বিশ্বাস করি। গণতান্ত্রিক আন্দোলনে কোনো বাধা নেই। তারা কথা যত পারে বলুক। যদিও সারাদিন কথা বলার পর বলে আমাদের কথা বলতে দেয় না। মিটিং করে লোক হয় না, বলে আমাদের লোক আসতে দেয় না। অভিযোগ তো তারা করে। কিন্তু তাদের কাছে লোক আসবে কেন? কোন আশায় আসবে। এটাই বাস্তবতা, সেটা তো চিন্তা করতে হবে।’

নির্বাচন নিয়ে সমালোচনাকারীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘এ দেশে নির্বাচনের ক্ষেত্রে শৃঙ্খলা আওয়ামী লীগের হাত ধরেই এসেছে। আমরা দল ও মহাজোটের পক্ষ থেকে সংস্কারের প্রস্তাব দিয়েছিলাম। শুধু তাই নয় ছবিসহ ভোটার তালিকা ও স্বচ্ছ ব্যালট বাক্সের দাবি করেছিলাম যাতে কেউ সিল মেরে বাক্স ভরতে না পারে। বিএনপির আমলে এক কোটি ২৩ লাখ ভুয়া ভোটার তালিকা করা হয়েছিল। এটা থাকলে আর ভোট করা লাগে না। ১০টা হোন্ডা, ২০টা গু-া, নির্বাচন ঠা-া- এই তো ছিল বিএনপির নীতি!’

শেখ হাসিনা বলেন, আওয়ামী লীগ সব সময় জনগণের ভোটের অধিকারে বিশ্বাসী। সে জন্য নির্বাচনের ক্ষেত্রে যতটা উন্নতি হয়েছে, সেটা আওয়ামী লীগের আমলেই হয়েছে। পঁচাত্তরপরবর্তী সামরিক শাসকদের শাসনামলের সমালোচনা করে তিনি বলেন, যারা অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল ও সংবিধান লঙ্ঘন করে, তারাই অবৈধ ক্ষমতাকে বৈধতা দেওয়ার জন্য দুই তৃতীয়াংশ ক্ষমতা নিয়ে সংবিধান সংশোধন করার উদ্যোগ নেয়। যাদের এ ধরনের মানসিকতা, তারাই ভোট চুরি করে। জিয়াউর রহমান ও এরশাদ সেটাই করে গেছেন। আর খালেদা জিয়া তো গ্যাস বিক্রির মুচলেকা দিয়েই ক্ষমতায় আসেন। আরেকবার জামায়াতের হাত ধরে ক্ষমতায় আসেন।

বিদ্যুৎ পরিস্থিতি নিয়ে সমালোচনাকারীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, কিছু লোক আছে সারাক্ষণ দোষ আর খুঁত ধরার চেষ্টায় থাকে। সরকার বিদ্যুতের লোডশেডিং দিচ্ছে। কারণ ডিজেল ও এলএনজিসহ প্রতিটি জিনিসের দাম বেড়ে গেছে। যে জার্মানি সুর তুলেছিল কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র করা যাবে না, তারাই কিন্তু আবার সেটাতে ফেরত গেছে। খাদ্য সরবরাহ পুনরায় চালু করতে রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে চুক্তি হওয়ায় জাতিসংঘের মহাসচিব এবং তুরস্কের প্রেসিডেন্টকে ধন্যবাদ জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাদের, বিশেষ করে জাতিসংঘের মহাসচিবের উদ্যোগের ফলে এখন ইউক্রেন এবং রাশিয়া একটি চুক্তি করেছে সার ও খাদ্যদ্রব্য এগুলো যেতে দেবে। কৃষ্ণসাগরে যে বন্দর বন্ধ রয়েছে, সেটাতে চলাচলের সুযোগ করে দেবে। খাদ্যদ্রব্য এখন আনা যাবে, কেনা যাবে। এটা আমাদের জন্য স্বস্তির বিষয়। এর মাধ্যমে খাদ্যের অভাব থাকবে না।

বৈশ্বিক সংকটের কারণে দেশবাসীকে অনুরোধ করে তিনি বলেন, করোনা ও যুদ্ধের কারণে বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক মন্দা এবং মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কারণে ডলারের দাম বেড়ে গেছে। জ্বালানি ও ভোজ্যতেলের দাম বেড়ে গেছে। উন্নত বিশ্বেও খাদ্য সংকট ও মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধি পাচ্ছে। সবাই বিদ্যুৎ সাশ্রয় করছে। ইংল্যান্ড-আমেরিকাসহ সব জায়গায় একই অবস্থা। কাজেই দেশের মানুষ সবাইকে সঞ্চয় করতে হবে। নিজের সঞ্চয় ও উৎপাদন বাড়াতে হবে।

শোকের মাস কর্মসূচি ঘোষণা সভায় শোকের মাস আগস্ট ও জাতীয় শোক দিবসের কর্মসূচি ঘোষণা করেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি জানান, শোকের মাসের প্রথম প্রহরে ১২টা ১ মিনিটে স্বেচ্ছাসেবক লীগ বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘর অভিমুখে আলোর মিছিল করবে। ১ আগস্ট কৃষক লীগ বঙ্গবন্ধু ভবন প্রাঙ্গণে রক্তদান ও প্লাজমা সংগ্রহ কর্মসূচি পালন করবে। তিনি জানান, এর পর পর্যায়ক্রমে ৫ আগস্ট শহীদ শেখ কামালের জন্মদিন, ৮ আগস্ট বঙ্গমাতা শহীদ শেখ ফজিলাতুননেসা মুজিবের জন্মদিন, ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস, ১৭ আগস্ট সিরিজ বোমা হামলা দিবস, ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা দিবস, ২৪ আগস্ট আইভি রহমানের মৃত্যুবার্ষিকী এবং ২৭ আগস্ট জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে কর্মসূচি পালন করবে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী-ভ্রাতৃপ্রতীম সংগঠনগুলো।

‘দেশকে অনেক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে’

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, কোভিড-১৯ মহামারী ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ফলে বাংলাদেশকে অনেক চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হচ্ছে। কাজেই সরকারি কর্মকর্তাদের যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় সাহসী হওয়ার আহ্বান জানান তিনি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণের চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করেছি এবং সফলভাবে বাস্তবায়ন করেছি। আমাদের সামনে অনেক চ্যালেঞ্জ রয়েছে এবং আমাদের সেগুলো অতিক্রম করতে হবে।’

গতকাল পাবলিক সার্ভিস দিবস উদযাপন এবং ‘বঙ্গবন্ধু জনপ্রশাসন পদক-২০২২’ প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির ভাষণে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন। তিনি গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যুক্ত হন। অনুষ্ঠানে ২৭ কর্মকর্তা, তিনটি মন্ত্রণালয় ও একটি ইউনিটকে পদক দেওয়া হয়।

‘জনসেবায় উদ্ভাবন’ ক্ষেত্রে ‘সুরক্ষা অ্যাপ’-এর জন্য দলগতভাবে পুরস্কার পেয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব ড. আহমদ কায়কাউস, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সিনিয়র সচিব এনএম জিয়াউল আলম, ঢাকার জেলা প্রশাসক শহীদুল ইসলাম এবং সুরক্ষা ডেভেলপার ইউনিট। পুরস্কারপ্রাপ্তদের প্রত্যেককে একটি করে স্বর্ণপদক, সম্মাননাপত্র, ব্যক্তিগত অবদানের জন্য দুই লাখ টাকা এবং দলগত অবদানের জন্য ৫ লাখ টাকার চেক প্রদান করা হয়। প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি এইচএন আশিকুর রহমান এবং মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম। এ সময় প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব ড. আহমদ কায়কাউস মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন এবং স্বাগত বক্তব্য রাখেন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব কেএম আলী আজম। এর আগে অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের জনপ্রশাসনের ওপর একটি প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শিত হয়।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘করোনা মহামারী, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ ও যুক্তরাষ্ট্রের অবরোধের প্রভাবে সারাবিশ্বে যে অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে, বাংলাদেশেও তার প্রভাব পড়েছে। এ নিয়ে হতাশাগ্রস্ত হওয়ার কিছু নেই। তিনি বলেন, এজন্য হয়তো আমাদের পত্রপত্রিকা নানা কথা লিখবে, ‘টক শো’তে নানা জনে কথা বলবে, বিরোধী দলগুলো নানা কথা বলবে। হ্যাঁ, বিরোধী দল বলবেই। কারণ বলাটাই তাদের কর্তব্য এবং তারা বলে যাক। কিন্তু আমাদের আত্মবিশ্বাস থাকতে হবে।’

তিনি আরও বলেন, আমরা সঠিক পথে আছি কিনা, সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করছি কিনা, সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছি কিনা এবং দেশে তৃণমূলের মানুষ যথাযথ সেবাটা পাচ্ছে কিনা, আমরা যদি সেভাবে চিন্তা করি, তা হলে কে কী করল- সেদিকে আমাদের খুব একটা নজর দিতে হবে না। সমালোচনা শুনে কোথাও কোনো ঘাটতি থাকার বিষয়টি পরীক্ষা করে নেওয়া যেতে পারে।

শেখ হাসিনা বলেন, হতাশ হওয়ার মতো কিছু নেই। যখন যে অবস্থা হবে, তার সঙ্গে মানিয়ে নিয়েই আমাদের চলতে হবে এবং আমাদের নিজস্ব যতটুকু ব্যবস্থা আছে, সেটা নিয়েই আমরা চলব। এবার ‘সাধারণ প্রশাসন ও ব্যবস্থাপনা’য় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও ‘উন্নয়ন প্রশাসনে’ পানিসম্পদ মন্ত্রণালয় বঙ্গবন্ধু জনপ্রশাসন পদক পেয়েছে।

জনপ্রশাসনে কর্মরত কর্মচারীদের সৃজনশীল ও গঠনমূলক কার্যক্রম উৎসাহিত করার মাধ্যমে কর্মস্পৃহা বৃদ্ধি, দক্ষতা উন্নয়নে উৎসাহিতকরণ ও সরকারের উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জন অধিকতর গতিশীল করতে সরকার ২০১৬ সালের ২৩ জুলাই প্রথমবারের মতো জনপ্রশাসন পদক প্রদান শুরু করে। পরবর্তী সময়ে ‘জনপ্রশাসন পদক নীতিমালা-২০১৫ (২০১৬ সালে সংশোধিত)’ করা হয়। এ বছর সেই নীতিমালা বাতিল করে ‘বঙ্গবন্ধু জনপ্রশাসন পদক নীতিমালা-২০২২’ প্রণয়ন করা হয়।

নতুন নীতিমালা অনুযায়ী, সাধারণ প্রশাসন ও ব্যবস্থাপনা, উন্নয়ন প্রশাসন, সামাজিক উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা, মানব উন্নয়ন, অর্থনৈতিক উন্নয়ন, পরিবেশ উন্নয়ন, দুর্যোগ ও সংকট মোকাবিলা, অপরাধ প্রতিরোধ, জনসেবায় উদ্ভাবন, সংস্কার, গবেষণা এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য বঙ্গবন্ধু জনপ্রশাসন পদক দেওয়া হয়।

প্রধানমন্ত্রী অনুষ্ঠানে পুনরায় খাদ্য উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণ হওবার ওপর গুরুত্বারোপ করে বঙ্গবন্ধুর বক্তব্যের অনুসরণে বলেন, যে দেশের মাটি এত উর্বর, যেখানে বীজ ফেললেই গাছ ও ফল হয়, সে দেশে মানুষ খাদ্যের জন্য কষ্ট পেতে পারে না।

রাশিয়ার ওপর পশ্চিমাদের নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘নিষেধাজ্ঞা দিয়ে একটি দেশকে শিক্ষা দেওয়ার ফর্মুলায় আজ বিশে^র উন্নয়নশীল দেশগুলোর মতো অনেক উন্নত দেশও বিপাকে পড়ে গেছে। আমাদের দেশে যেমন মূল্যস্ফীতি কিছুটা বেড়েছে, কিন্তু অনেক উন্নত দেশে অনেক অনেক বেশি মূল্যস্ফীতি বেড়ে গেছে। জ¦ালানি তেলের দাম বেড়ে গেছে।’

১৯৭২ সালে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে দেওয়া বঙ্গবন্ধুর ভাষণের উদ্ধৃতি দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘সরকারি কর্মচারী ভাইয়েরা আপনাদের জনগণের সেবায় নিজেদের উৎসর্গ করতে হবে এবং জাতীয় স্বার্থকে সবকিছুর ঊর্ধ্বে স্থান দিতে হবে। এখন থেকে অতীতের আমলাতান্ত্রিক মনোভাব পরিবর্তন করে নিজেদের জনগণের খাদেম বলে বিবেচনা করতে হবে।’

Leave a Reply

Your email address will not be published.

আজকের দিন-তারিখ
  • বৃহস্পতিবার (সকাল ৮:১০)
  • ২৫শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
  • ১৬ই শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি
  • ১২ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ (গ্রীষ্মকাল)
পুরানো সংবাদ
সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
১০১১১২১৩১৪
১৫১৬১৭১৮১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭২৮
২৯৩০