গত ২৪ আগষ্ট রাতে যুবতীকে দেখা করার জন্য বলে কবিরাজ। পরে কবিরাজের কথা বিশ্বাস করে ২৪ আগষ্ট রাত ১১ টায় তার ফার্মেসীতে যায় যুবতী। দীর্ঘ সময় কথাবার্তা বলার পর কবিরাজ কৌশলে তাহার বসত ঘরের মধ্যে নিয়া যায়। পরে কবিরাজ আসন দিবে বলে যুবতীকে তার পরিহিত জামা কাপড় খুলতে বলে। একপর্যায়ে তার বসত ঘর হইতে বাহির হওয়ার চেষ্টা করলে কবিরাজ জোর পূর্বক ঘরের দরজা বন্ধ করে ইচ্ছার বিরুদ্ধে জোর পূর্বক যুবতীকে ধর্ষন করে।ভুক্তভোগী যুবতী জানান, দূর সম্পর্কের আত্মীয় যমুনা রোডের সেকুল, স্বপ্না ও রহিমা আমাকে কবিরাজ ইব্রাহিমের কাছে নিয়ে যায়।
আমার সমস্যা সমাধান করবে বলে ৫০ হাজার টাকার চুক্তি করে। চুক্তি অনুযায়ী প্রথমে ২১ হাজার টাকা প্রদান করি। পরে পর্যায়ক্রমে আরও ৩০ হাজার টাকা প্রদান করি। টাকা দেওয়ার পর নির্জনে আসন দিবে বলে তার বাসায় আসতে বলে। তার কথা মত আমি কবিরাজের বাসায় যাই। আসন দেওয়ার পর ধুপের ধোয়ায় আমি প্রায় অচেতন হয়ে পড়ি। পড়ে সে আমাকে সারা রাত ধর্ষণ করে। সকালে তার ঘর থেকে বের করে দেয়। এরপর আরও দুইদিন আমাকে ভয়ভীতি দেখিয়ে ধর্ষণ করে। এছাড়া আমাকে ফার্মেসীর ভেতরে রেখে তার স্ত্রী সহ অনেক মারধর করে। আমি প্রশাসনের কাছে তার বিচার চাই।চাঁদপুর সদর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মুহাম্মদ আবদুর রশিদ জানান, অভিযুক্ত কবিরাজ ইব্রাহিম কে আটক করা হয়েছে। তাকে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠানো হবে।