রাউজান (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধিঃ
রাউজান উপজেলার পশ্চিম গুজরা ইউনিয়নের ডোমখালী বাজারের দক্ষিন রাউজান নোয়াপাড়া সড়কের পাশে টিনের ঘেরা ও দিয়ে কৃষি জমি ভরাট করে পাকা ঘর নির্মাণ করা হচ্ছে।কৃষি জমি ভরাট কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে হালদা নদী থেকে উত্তোলন করা বালু।রাউজান উপজেলার পশ্চিম গুজরা ইউনিয়নের ডোমখালী এলাকার প্রবাসী ওসমান সড়কের পাশে টিনের ঘেরাও দিয়ে কৃষি জমি ভরাট করে পাকা ঘর নির্মান কাজ করলে ও সংশ্লিষ্টরা রহস্যজনক কারনে নিরবতা পালন করে আসছে। প্রবাসী ওসামানের কৃষি জমি হালদা নদীর বালু দিয়ে ভরাট করে পাকা ঘর নির্মান কাজ পরিচালনা কারী আবদুল সালাম বলেন, স্থানীয় মেম্বার তৈয়বের মাধ্যমে পশ্চিম গুজরা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সাহাবুউদ্দিন আরিফের কাছ থেকে অনুমতি নিয়ে জমি ভরাট করে পাকা ঘর নির্মান করছে। কৃষি জমি ভরাট করে পাকা ঘর নির্মান কাজের জন্য ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের অনুমতি দেওয়ার এখতিয়ার আছে কিনা আবদুল সালামের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, বিষয়টি সর্ম্পকে আমি কিছুই জানিনা। প্রবাসী ওসমান স্থানীয় মেম্বারকে অনুমতি নেওয়ার জন্য টাকা দিয়েছে। স্থানীয় মেম্বার তৈয়ব ইউনিয়ন পরিষদ থেকে অনুমতি এনে দিয়েছে। এ প্রসঙ্গে স্থানীয় মেম্বার তৈয়ব বলেন, প্রবাসী ওসামান পুর্বেই কৃষি জমি ভরাট করেছে। আমি ওসমানকে তার ভরাট করা জমিতে পাকা ঘর নির্মান করার অনুমতি পশ্চিম গুজরা ইউনিয়ন পরিষদ থেকে এনে দিয়েছি । প্রবাসী ওসমান হালদা নদী থেকে উত্তোলন করা বালু নৌযানে করে এনে কৃষি জমি ভরাট করে পাকা ঘর নির্মান করছেন প্রসঙ্গে স্থানীয় মেম্বার তৈয়ব সত্য নয় বলে দাবী করে।এ প্রসঙ্গে পশ্চিম গুজরা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সাহাবুউদ্দিন আরিফকে জানতে চাইলে তিনি বলেন,পূবেই ভরাট করা কৃষি জমিতে পাকা ঘর নির্মান করার জন্য আমার কাছ থেকে অনুমতি নিয়েছে ওসমান। আমার কাছ থেকে নতুন করে কৃষি জমি ভরাট করে পাকা ঘর নির্মান করার কোন অনুমতি নেয়নি।