চাঁদপুর পুরান বাজার ডাকাতিয়া নদীর পাড়ে বিআইডব্লিউটিএ সরকারি শত শত একর জায়গা দখল করে অবৈধ স্থাপনা নির্মাণ করছে ভূমিদস্যু চক্ররা।
বিআইডব্লিউটিএর কর্মরত সিবিএ নেতাদের সহযোগিতায় ভূমিধসুচক্রা দিনের পর দিন এভাবে সরকারি জায়গা দখল করে নিচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
চাঁদপুর শহরের পুরান বাজার ১ নং ওয়ার্ড খেয়াঘাট থেকে শুরু করে শিশু হাসপাতাল পর্যন্ত অসংখ্য জায়গা জবর দখল করে নিয়েছে।
আবার সেই জায়গায় স্থাপনা নির্মাণ করে ভাড়া দিয়ে লক্ষ লক্ষ টাকা অবৈধ পন্থায় ইনকাম করছে। এছাড়া সরকারি জায়গা সহ স্থাপনা গুলো স্ট্যাম্পের মাধ্যমে অন্যে ব্যক্তির কাছে লক্ষ লক্ষ টাকা বিক্রি করছে সেই চক্ররা।
সরজমিনে গিয়ে অনুসন্ধানে জানা যায়, পুরান বাজার কুলিবাগান সংলগ্ন ডাকাতিয়া নদীর পাড়ে মিম বেকারির মালিক নুর আলম বিআইডব্লিউটিএ এর জায়গা দখল করে কাঠের দোতলা নির্মাণ কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। এছাড়া হাবিবা অটো রাইস মেইল সংলগ্ন ডাকাতিয়া নদীর পাড়ে ভূমিদস্যু জাকির ৩০ শতাংশ জায়গা দখল করে পাকা স্থাপনা নির্মাণ করে সেখানে গরুর ফার্ম দিয়েছে।
অবৈধ দখলদার জাকিরের গরুর ফার্মের পাশে বিল্লাল পাটোয়ারী সরকারি জায়গা দখল করে বরফ কল ও সুতা তৈরির কারখানার তৈরি করে দীর্ঘদিন যাবত ভোগ দখল করে আসছে।
এছাড়া ডাকাতিয়া নদীর পাড়ে প্রায় ১০ থেকে ১২ টি অবৈধ ডকইয়ার্ড নির্মাণ করেছে। সেখানে চোরাই বালুর বলগেট ও স্টিল বডি টলার এনে রাতের আঁধারে কেটে বিক্রি করে রমরমা বাণিজ্য চালিয়ে যাচ্ছে। কিছুদিন পূর্বে চাঁদপুর মডেল থানা পুলিশ চোরাই টলার কাটার সময় জাকিরের ভাই মনির সহ চারজনকে আটক করে থানায় নিয়ে যায়। এছাড়া জনতা লবণ ফ্যাক্টরি মালিক আজাদ বিআইডব্লিউটিএ এর প্রায় ৪০ শতাংশ জায়গা দখল করে হাজার হাজার বস্তা লবণ রেখে ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। সেখানে অবৈধভাবে বাস ও কাঠের সেতু নির্মাণ করেছে। এতে করে নৌ চলাচল ব্যাঘাত সৃষ্টি হয়েছে বলে অনেকে অভিযোগ করেন। এই অবৈধ দখলদারদের কারণে সরকার কোটি কোটি টাকার রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
এই ঘটনা জানতে পেরে চাঁদপুর বিআইডব্লিউটিএবন্দর কর্মকর্তা মোঃ শাহাদাৎতের নির্দেশে একটি টিম সেখানে গিয়ে তাদেরকে সতর্ক করে দিয়ে আসেন ও তিন দিনের মধ্যে সেই অবৈধ স্থাপনা ভেঙে ফেলা নির্দেশ দেয়।
স্থানীয় এলাকাবাসী জানান, চাঁদপুরে বিআইডব্লিউটিএ এর জায়গা ভরি লুট করে দখলে নিয়ে অবৈধ স্থাপনা নির্মাণ করছে। বিআইডব্লিউটিএ সিবিএর সভাপতি আব্দুল সাত্তার এই অবৈধ দখলদারদের কাছ থেকে মোটা অংকের টাকা নিয়ে তাদেরকে দখল করার সুযোগ করে দিয়েছে। প্রতিমাসে সেই সিবিএ নেতার নেতৃত্বে অবৈধ দখলদারদের কাছ থেকে মাসিক চাঁদা তুলে নিচ্ছে। এই সিবিএ নেতা আব্দুস সাত্তার প্রায় বিশ বছরের বেশি সময় চাঁদপুর অবস্থান করে রাম রাজত্ব কায়েম করে আসছে।খুব দ্রুতগতিতে অসাধু সিবিএ কর্মকর্তা আবদুস সাত্তার সহ সংশ্লিষ্ট যারা জড়িত রয়েছে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা প্রয়োজন। এছাড়া অবৈধ দখলদারদের খুব দ্রুত গতিতে উচ্ছেদ করে সরকারি জায়গা পুনরুদ্ধার করার জোর দাবি করার সচেতন মহল।
বিআইডব্লিউটিএর কর্মরত সিবিএ নেতাদের সহযোগিতায় ভূমিধসুচক্রা দিনের পর দিন এভাবে সরকারি জায়গা দখল করে নিচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
চাঁদপুর শহরের পুরান বাজার ১ নং ওয়ার্ড খেয়াঘাট থেকে শুরু করে শিশু হাসপাতাল পর্যন্ত অসংখ্য জায়গা জবর দখল করে নিয়েছে।
আবার সেই জায়গায় স্থাপনা নির্মাণ করে ভাড়া দিয়ে লক্ষ লক্ষ টাকা অবৈধ পন্থায় ইনকাম করছে। এছাড়া সরকারি জায়গা সহ স্থাপনা গুলো স্ট্যাম্পের মাধ্যমে অন্যে ব্যক্তির কাছে লক্ষ লক্ষ টাকা বিক্রি করছে সেই চক্ররা।
সরজমিনে গিয়ে অনুসন্ধানে জানা যায়, পুরান বাজার কুলিবাগান সংলগ্ন ডাকাতিয়া নদীর পাড়ে মিম বেকারির মালিক নুর আলম বিআইডব্লিউটিএ এর জায়গা দখল করে কাঠের দোতলা নির্মাণ কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। এছাড়া হাবিবা অটো রাইস মেইল সংলগ্ন ডাকাতিয়া নদীর পাড়ে ভূমিদস্যু জাকির ৩০ শতাংশ জায়গা দখল করে পাকা স্থাপনা নির্মাণ করে সেখানে গরুর ফার্ম দিয়েছে।
অবৈধ দখলদার জাকিরের গরুর ফার্মের পাশে বিল্লাল পাটোয়ারী সরকারি জায়গা দখল করে বরফ কল ও সুতা তৈরির কারখানার তৈরি করে দীর্ঘদিন যাবত ভোগ দখল করে আসছে।
এছাড়া ডাকাতিয়া নদীর পাড়ে প্রায় ১০ থেকে ১২ টি অবৈধ ডকইয়ার্ড নির্মাণ করেছে। সেখানে চোরাই বালুর বলগেট ও স্টিল বডি টলার এনে রাতের আঁধারে কেটে বিক্রি করে রমরমা বাণিজ্য চালিয়ে যাচ্ছে। কিছুদিন পূর্বে চাঁদপুর মডেল থানা পুলিশ চোরাই টলার কাটার সময় জাকিরের ভাই মনির সহ চারজনকে আটক করে থানায় নিয়ে যায়। এছাড়া জনতা লবণ ফ্যাক্টরি মালিক আজাদ বিআইডব্লিউটিএ এর প্রায় ৪০ শতাংশ জায়গা দখল করে হাজার হাজার বস্তা লবণ রেখে ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। সেখানে অবৈধভাবে বাস ও কাঠের সেতু নির্মাণ করেছে। এতে করে নৌ চলাচল ব্যাঘাত সৃষ্টি হয়েছে বলে অনেকে অভিযোগ করেন। এই অবৈধ দখলদারদের কারণে সরকার কোটি কোটি টাকার রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
এই ঘটনা জানতে পেরে চাঁদপুর বিআইডব্লিউটিএবন্দর কর্মকর্তা মোঃ শাহাদাৎতের নির্দেশে একটি টিম সেখানে গিয়ে তাদেরকে সতর্ক করে দিয়ে আসেন ও তিন দিনের মধ্যে সেই অবৈধ স্থাপনা ভেঙে ফেলা নির্দেশ দেয়।
স্থানীয় এলাকাবাসী জানান, চাঁদপুরে বিআইডব্লিউটিএ এর জায়গা ভরি লুট করে দখলে নিয়ে অবৈধ স্থাপনা নির্মাণ করছে। বিআইডব্লিউটিএ সিবিএর সভাপতি আব্দুল সাত্তার এই অবৈধ দখলদারদের কাছ থেকে মোটা অংকের টাকা নিয়ে তাদেরকে দখল করার সুযোগ করে দিয়েছে। প্রতিমাসে সেই সিবিএ নেতার নেতৃত্বে অবৈধ দখলদারদের কাছ থেকে মাসিক চাঁদা তুলে নিচ্ছে। এই সিবিএ নেতা আব্দুস সাত্তার প্রায় বিশ বছরের বেশি সময় চাঁদপুর অবস্থান করে রাম রাজত্ব কায়েম করে আসছে।খুব দ্রুতগতিতে অসাধু সিবিএ কর্মকর্তা আবদুস সাত্তার সহ সংশ্লিষ্ট যারা জড়িত রয়েছে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা প্রয়োজন। এছাড়া অবৈধ দখলদারদের খুব দ্রুত গতিতে উচ্ছেদ করে সরকারি জায়গা পুনরুদ্ধার করার জোর দাবি করার সচেতন মহল।