স্টাফ রিপোর্টার –
চাঁদপুর জেলার হাইমচর উপজেলা নির্বাহী অফিসের তাজুল ইসলাম ভূঁইয়া নামের কে এই কথিত কর্মচারী।
সে হাইমচর উপজেলায় চাকুরি করার প্রভাব খাটিয়ে অসহায় ও সাধারণ মানুষের জমি আত্মসাৎ করে এবং নামে বেনামে আত্মীয় স্বজনের নামে জাল দলিল করে থাকেন। এছাড়া ভূমি আত্মসাৎ প্রভাব খাটিয়ে খারিজ খতিয়ান সৃজন করাসহ নিরীহ মানুষদের সর্বহারা ও ভূমি ছাড়া করে থাকেন। হাইমচর উপজেলায় তাজুল ইসলাম ভূঁইয়া নামীয় কথিত কর্মচারী ও তাহার শ্বশুর শহিদ মিজির বিরুদ্ধে চাঁদপুর আদালতে কয়েকটি মামলা চলমান রয়েছে। এছাড়া তাজুল ইসলাম ভূঁইয়া নামীয় কথিত কর্মচারী ও তাহার শ্বশুর শহীদ মিজিট বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য চাঁদপুর জেলা প্রশাসক ও হাইমচর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার বরাবর একটি অভিযোগ দায়ের করেন ভুক্তভোগীরা।
শাহাজান দেওয়ান,সিরাজ মিজিসহ কয়েকজন জানায় তাজুল ইসলাম হাইমচর থানার উওর আলগীর মৌজার ৯০৬ নং দলিল জাল ও খতিয়ান (১১৫৯)সৃজন করে শ্বশুর শহিদ মিজির নামে খারিজ করে।
তবে জায়গা প্রকৃত মালিক হলেন সিরাজ মিজি। এ বিষয় আমলী আদালত (১৮১/২০২২)সিরাজুল ইসলাম মিজি বাদী হয়ে শহীদ মিজি সহ কয়েজনের নামে মামলা করেন। এছাড়া বিজ্ঞ অতিরিক্ত আদালত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে ১২/২০২৩ বাদী হয়ে মোহাম্মদ শাহজাহান দেওয়ান বিবাদী হয়ে তাজুল ইসলাম কে প্রধান আসামি করে একটি মামলা দায়ের করেন। তাজুল ইসলাম ভূঁইয়াসহ অন্যদের বিরুদ্ধে ল্যান্ড সার্ভিস ট্রাইবুনাল সহ আদালতে ৩ মামলা চলমান রয়েছে। তাছাড়া তাজুল ইসলাম ভূঁইয়া ১১৪০ খতিয়ানে ১ একর ১০ শতাংশ ৭০ পয়েন্ট জমি তার শ্বশুর মোঃ শহীদ মিজির নামে ভুয়া খারিজ সৃজন করেন।তাজুল ইসলাম ভূইয়া হাইমচর উপজেলা চাকরি করার প্রভাব খাটি অসহায়ও সাধারণ মানুষের জমি আত্মসাৎ করে এবং নামে বেনামে আত্মীয়-স্বজনের নামে জাল দলিল করে এছাড়া ভূমি আত্মসাৎ প্রভাব খাটিয়ে খারিজ খতিয়ান সৃজন করা সহ নিরীহ মানুষদের সর্বহারা ও ভূমি ছাড়া করে থাকে। হাইমচর উপজেলায় তাজুল ইসলাম ভূঁইয়া নামীয় কথিত কর্মচারী ও তাহার শ্বশুর শহিদ মিজির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য চাঁদপুর জেলা প্রশাসক ও হাইমচর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর একটি অভিযোগ দায়ের করেন ভুক্তভোগীরা।