মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর প্রতি শিক্ষামন্ত্রী ডা. দিপু মনির কৃতজ্ঞতা; শিক্ষামন্ত্রীর ফেসবুক পেইজ থেকে সংগৃহীত-
আপনি ২০০৮ এর শেষ নির্বাচনী জনসভায় কথা দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী হলে চাঁদপুরকে মেঘনার ভাঙ্গন থেকে রক্ষা করার জন্য স্থায়ী বাঁধ নির্মান করে দেবেন। স্বল্পতম সময়ে চাঁদপুর শহর রক্ষা বাঁধের পর থেকে হাইমচরের শেষ সীমানা পর্যন্ত প্রায় ২৩ কিলোমিটার স্থায়ী বাঁধ নির্মান করে চাঁদপুর হাইমচরের মানুষকে চিরকৃতজ্ঞতাপাশে আবদ্ধ করেছেন। চাঁদপুর হাইমচরের মানুষ এখন নদীভাঙনের ভয়মুক্ত জীবন যাপন করে।
বঙ্গবন্ধু মুজিব ১৯৭২ সালে চাঁদপুর শহর রক্ষা বাঁধ করেছিলেন। বিগত কিছু বছর ধরে এ বাঁধ ভাঙনের হুমকির সম্মুখীন। কয়েক বছর ধরেই শহর রক্ষা বাঁধ নতুন করে নির্মানের জন্য প্রকল্প করে তা বাস্তবায়নের চেষ্টা করছিলাম। অবশেষে পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব, মাননীয় উপমন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রী মহোদয় এবং পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের সদস্য, সচিব, মাননীয় প্রতিমন্ত্রী ও মন্ত্রী মহোদয়ের সার্বিক প্রচেষ্টা ও সহযোগিতায় প্রকল্পটি একনেক সভায় গতকাল ১২ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ উত্থাপিত হয় এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে একনেক সভায় ৮২৭.০২ কোটি টাকার চাঁদপুর শহর সংরক্ষণ পুনর্বাসন প্রকল্পটি সম্পূর্ণ সরকারি অর্থায়নে বাস্তবায়নের জন্য অনুমোদিত হয়। আলহামদুলিল্লাহ।
চাঁদপুরবাসী আপনার কাছে বারবার তাদের কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছে। গত সপ্তাহেই আপনি একনেকে চাঁদপুর মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল এবং নার্সিং কলেজ স্থাপনের জন্য ১৩৭০ কোটি টাকার প্রকল্প অনুমোদন করেছেন। আপনার দূরদর্শী নেতৃত্বে অপ্রতিরোধ্য গতিতে এগিয়ে চলছে বাংলাদেশ। এগিয়ে চলছে চাঁদপুর। এগিয়ে চলছে চাঁদপুর সদর ও হাইমচর।
জয় বাংলা। জয় বঙ্গবন্ধু। জয়তু শেখ হাসিনা।