আওয়ামী লীগে ৪৬ প্রার্থী মামলার আসামি

আসন্ন পৌরসভা নির্বাচনে মেয়র পদে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের ১০০ জন প্রার্থীর হলফনামা পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, তাঁদের ৪৬ শতাংশ ফৌজদারি মামলার আসামি ছিলেন বা আছেন। এঁদের ৬৭ জন ব্যবসায়ী, যার মধ্যে ২২ জন ঠিকাদার। স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পাস প্রার্থী ৪১ জন।

নির্বাচন কমিশন থেকে পাওয়া এসব হলফনামা পর্যালোচনা করে এ তথ্য পাওয়া গেছে। গতকাল বুধবার সন্ধ্যা পর্যন্ত ২৩৪টি পৌরসভার সব প্রার্থীর হলফনামা সহজলভ্য ছিল না।

পাঁচের ওপরে মামলা ছিল নয় প্রার্থীর বিরুদ্ধে: বিশ্লেষণে দেখা গেছে, সরকারদলীয় প্রার্থীদের মামলা খুবই কম, গত সাত বছরে এসব প্রার্থীর বিরুদ্ধে মামলা তেমন হয়নি। এই সময় আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকায় স্থানীয় নেতাদের প্রায় সবাই বরং পুরোনো মামলা থেকে খালাস বা অব্যাহতি পেয়েছেন। কিছু মামলা স্থগিত বা বিচারাধীন রয়েছে। আর কিছু মামলা প্রত্যাহার করা হয়েছে।

দেখা গেছে, ৫ থেকে ১২টি মামলা ছিল ৯ জন প্রার্থীর বিরুদ্ধে। চাটমোহরের সাখাওয়াত হোসেনকে একটি মামলায় ফাঁসির দণ্ড দেওয়া হয়েছিল। রাষ্ট্র এই দণ্ড মওকুফ করে। আরও দুটি মামলায় তিনি অব্যাহতি পেয়েছেন। বসুরহাটে আবদুল কাদেরের বিরুদ্ধে পাঁচটি হত্যা ও একাধিক হত্যাচেষ্টাসহ মোট ১২টি মামলা ছিল। সব কটি থেকে তিনি খালাস বা অব্যাহতি পেয়েছেন।

দাগনভূঞা পৌরসভার মেয়র প্রার্থী ওমর ফারুক খানের বিরুদ্ধে থাকা ১০টি মামলার সব কটি নিষ্পত্তি হয়েছে, এখন তিনি মামলামুক্ত। খাগড়াছড়ির মাটিরাঙা পৌরসভার প্রার্থী শামছুল হকের বিরুদ্ধে হত্যাসহ মোট নয়টি মামলা ছিল, এর সব কটিতেই তিনি খালাস পেয়েছেন। রাঙামাটি পৌরসভার প্রার্থী আকবর হোসেন চৌধুরীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টাসহ পাঁচটি মামলার সব কটিতে তিনি খালাস পান। চুয়াডাঙ্গা সদরের প্রার্থী রিয়াজুল ইসলাম জোয়ার্দারের বিরুদ্ধে পাঁচটি মামলা থাকলেও সেগুলো স্থগিত হয়ে গেছে বা খালাস পেয়েছেন। ঈশ্বরগঞ্জ পৌরসভার প্রার্থী হাবিবুর রহমান ১০টি মামলায় খালাস, অব্যাহতি ও নিষ্পত্তির মাধ্যমে এখন মুক্ত। ছাতকের প্রার্থী আবুল কালাম চৌধুরীর বিরুদ্ধে অতীতে আটটি মামলা ছিল।

৩৭ প্রার্থীর পাঁচের কম মামলা: পাঁচটির নিচে মামলা ছিল বা আছে এমন প্রার্থীর সংখ্যা ৩৭ জন। তাঁরা হলেন সুন্দরগঞ্জ পৌরসভার আবদুল্লাহ আল মামুন, শ্রীপুর পৌরসভার আনিসুর রহমান, রায়পুর পৌরসভার ইসমাইল খোকন, রামগঞ্জ পৌরসভার আবুল খায়ের পাটোয়ারি, কালকিনি পৌরসভার এনায়েত হোসেন, মাগুরা পৌরসভার খুরশিদ হায়দার, মানিকগঞ্জ পৌরসভার রমজান আলী, সিঙ্গাইর পৌরসভার নাইম মোহাম্মদ বাশার, রায়গঞ্জ পৌরসভার আবদুল্লাহ আল পাঠান, বাকেরগঞ্জ পৌরসভার লোকমান হোসেন ডাকুয়া, বানারীপাড়ার সুভাষ চন্দ্র শীল, গৌরনদীর হারিছুর রহমান, উজিরপুরের রেজাউল করিম, গাবতলীর মোমিনুল হক, ফরিদগঞ্জের মাহফুজুল হক, রাঙ্গুনিয়ার শাহজাহান শিকদার, সন্দ্বীপের জাফরউল্লাহ, গাইবান্ধা সদরের শাহ মাসুদ জাহাঙ্গীর কবীর, চুনারুঘাটের সাইফুল আলম, শায়েস্তাগঞ্জের সালেক মিয়া, চৌগাছার নুরউদ্দিন আল মামুন, নোয়াপাড়ার সুশান্ত কুমার দাস, নলছিটির তসলিম উদ্দিন চৌধুরী, চালনার সনৎ কুমার বিশ্বাস, রামগতির মেজবাহউদ্দিন, কমলগঞ্জের জুয়েল আহমেদ, নজিপুরে রেজাউল কবির চৌধুরী, গুরুদাসপুরে শাহনেওয়াজ আলী, সিংড়ায় জান্নাতুল ফেরদৌস, ঈশ্বরদীতে আবুল কালাম আজাদ, পাবনায় রকিব হাসান, জাজিরায় ইউনুস বেপারি, কলারোয়ার আমিনুল ইসলাম, শাহজাদপুরে হালিমুল হক, মির্জাপুরে শাহাদাত হোসেন ও নন্দীগ্রামে রফিকুল ইসলাম।

এখন মামলা না থাকলেও যশোর সদরের জহিরুল ইসলাম চাকলাদারের বিরুদ্ধে ১৯৯০ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত কয়েকটি মামলা ছিল। হলফনামায় তিনি লিখেছেন, সংশ্লিষ্ট থানা ও আদালতে এসব মামলার নথি খুঁজে পাওয়া যায়নি।

হলফনামা থেকে দেখা গেছে, ১০০ প্রার্থীর মধ্যে ৫৪ জনের বিরুদ্ধে কোনো মামলা নেই বা ছিল না।বেশির ভাগই ব্যবসায়ী, ঠিকাদার কম নয়: সরকারদলীয় ১০০ প্রার্থীর হলফনামায় উল্লিখিত পেশা পর্যালোচনা করে দেখা যায়, এঁদের ৪৫ জন ব্যবসায়ী। আর ঠিকাদার আছেন ২২ জন। এ ছাড়া পেশা হিসেবে কৃষি দেখিয়েছেন নয়জন, মৎস্যজীবী বা মৎস্য ব্যবসা দেখিয়েছেন সাতজন। বাকি ১৭ জনের পেশা শিক্ষক, চিকিৎসক, আইনজীবী, গৃহিণী ও গৃহকর্ম।

কোটিপতি প্রার্থী ১২ জন: হলফনামায় দেখা যায়, ১০০ জন প্রার্থীর মধ্যে ১২ জন কোটিপতি। পাঁচজনের সম্পদের পরিমাণ ৫০ লাখ থেকে ১ কোটির মধ্যে। অন্যদের সম্পদ ৫০ লাখ টাকার নিচে। তবে বেশির ভাগ প্রার্থী আয় ও সম্পদের বিবরণী বিস্তারিত লেখেননি। অনেকে বিপুল কৃষি-অকৃষি জমি ও বাড়ি থাকার বিষয়টি উল্লেখ করেছেন। যার বাজারমূল্য কোটি টাকা ছাড়িয়ে যেতে পারে। এ ছাড়া হলফনামায় প্রার্থীদের অনেকেই তাঁদের বাড়ি ও জমির আর্থিক মূল্য উল্লেখ করেননি।
চাঁদপুরের ছেঙ্গারচর অনুন্নত পৌরসভাগুলোর একটা। তবে এই পৌরসভার আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী ১০০ জনের মধ্যে সবচেয়ে সম্পদশালী। পেশায় পুরোনো গাড়ির এই ব্যবসায়ীর স্থাবর সম্পদ বিপুল। চার একর কৃষিজমি, দুই কাঠা অকৃষি জমি, বাণিজ্যিক ভবন/অ্যাপার্টমেন্ট আছে তিনটি। আছে একটি পাঁচতলা বাড়ি। এসব সম্পদের মূল্য দেখিয়েছেন সাড়ে ৯ কোটি টাকা। হলফনামা অনুসারে, এই কোটিপতি মেয়র প্রার্থীর কোনো দায়-দেনা নেই। এসব সম্পদ ও ব্যবসা থেকে তাঁর বছরে আয় হয় ১০ লাখ ৩০ হাজার টাকা।

যশোরের মেয়র প্রার্থী জহিরুল ইসলাম চাকলাদার ব্যবসা থেকে আয় করেন বছরে ১ কোটি ৭০ লাখ টাকা। তাঁর কাছে নগদ আছে ১২ লাখ টাকা। স্ত্রী ও তাঁর নামে ব্যাংকে আছে ৫০ লাখ টাকা। স্ত্রীর নামে স্থায়ী আমানত আছে ১০ লাখ টাকার। স্বর্ণ আছে ১০ ভরি। ১৭ একর কৃষিজমির সঙ্গে তাঁর আছে তিনটি গাড়ি। স্ত্রীর নামে যশোরে একটি পাঁচতলা বাড়ি ও ঢাকার ধানমন্ডিতে একটি অ্যাপার্টমেন্ট আছে। তবে ব্যাংকে তাঁর ঋণ আছে ৯ কোটি টাকার মতো।

লক্ষ্মীপুরের রায়পুর পৌরসভার প্রার্থী ইসমাইল খোকন কোটিপতি ঠিকাদার। ব্যবসায় পুঁজি বিনিয়োগ করেছেন প্রায় ৯০ লাখ টাকা। নগদ আছে ১৪ লাখ। গাড়ি আছে ২৮ লাখ টাকা দামের। জেলা পরিষদ থেকে লিজ নেওয়া একটি দোকান রয়েছে। স্ত্রী-নির্ভরশীলদের নামে রয়েছে নির্মাণাধীন পাঁচতলা একটি বাড়ি ও দুটি সেমিপাকা বাড়ি। নিজের ও স্ত্রীর কৃষি-অকৃষি জমি আছে দেড় একরের বেশি। ঠিকাদারি করে বছরে আয় করেন ১৩ লাখ টাকা। অন্য ব্যবসায় আয় ১ লাখ ৬২ হাজার টাকা। আর বাড়িভাড়া পান ৩১ হাজার টাকা। এই কোটিপতি ব্যবসায়ী অবশ্য ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়েছেন ৮২ লাখ টাকা।

বাগেরহাট সদরের বর্তমান মেয়র খান হাবিবুর রহমানের পরিবার কোটিপতি। পেশায় মৌসুমি ব্যবসায়ী। কৃষি, ব্যবসা, বাড়িভাড়া ও মেয়রের সম্মানী হিসেবে তিনি বছরে প্রায় চার লাখ টাকা আয় করেন। ব্যবসায় বিনিয়োগ ও কৃষিজমি মিলিয়ে তাঁর সম্পদ বড়জোর ২০ লাখ টাকার। কিন্তু তাঁর স্ত্রী ও ছেলের নামে কোটি টাকার সম্পদ রয়েছে। স্ত্রীর নামে নির্মাণাধীন বাড়ির মূল্য ৬৯ লাখ। স্ত্রীর জমি আছে ২৯ লাখ ৩০ হাজার টাকার। ব্যবসায় পুঁজি ১১ লাখ ২৭ হাজার। ছেলের নামে জমি আছে ১ কোটি ৩৩ লাখ টাকার। সব মিলিয়ে স্ত্রী-পুত্র ২ কোটি ৪৩ লাখ টাকার সম্পদের মালিক।

চট্টগ্রামের পটিয়া পৌরসভার প্রার্থী হারুনুর রশিদ বর্তমান মেয়র। কিন্তু তাঁর বড় পরিচয় তিনি ব্যবসায়ী। তিনি অন্তত তিনটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান। একক মালিক দুটির এবং অংশীদার একটির। তাঁর স্থায়ী আমানত আছে দেড় কোটি টাকার। কোম্পানির শেয়ার ৭৪ লাখ টাকা। নিজের ও স্ত্রীর কাছে নগদ ও ব্যাংকে জমা আরও ২০ লাখের বেশি। দুটি গাড়ির মূল্য ৩১ লাখ। ১০ কাঠা অকৃষি জমি রয়েছে। এসব সম্পদ থেকে আয় প্রায় ২৫ লাখ টাকা। অবশ্য তিনি এককভাবে ১ কোটি ৩০ লাখ টাকা ব্যাংকের কাছে ঋণী।

নাটোরের উমা চৌধুরীর কাছে নগদ ৬৩ লাখ ও ব্যাংকে জমা আছে ৪৯ লাখ টাকা। ৩৮ বিঘা কৃষিজমির সঙ্গে তাঁর আছে ২০ ভরি স্বর্ণ। কৃষি ও স্থায়ী আমানত থেকে তাঁর আয় হয় ১০ লাখ টাকা। শিবগঞ্জের ময়েন খানের বছরে আয় হয় ৩১ লাখ টাকার বেশি। স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদের বিস্তারিত বিবরণ না দিলেও বাড়ি-গাড়ির সঙ্গে ব্যাংকে জমা ও নগদে মিলিয়ে তাঁর আছে এক কোটি টাকার বেশি। পিরোজপুরের হাবিবুর রহমান মালেকের ব্যবসা থেকে আয় হয় ৪৫ লাখ টাকা। তাঁর সঞ্চয়ী আমানতের পরিমাণ এক কোটি টাকা। ব্যাংকে জমা ও নগদে আছে দুই কোটি টাকা। এ ছাড়া আছে সাত একর কৃষিজমি।

ছাতকের আবুল কালাম চৌধুরীর ব্যাংকঋণের পরিমাণ ১ কোটি ১৫ লাখ টাকা। ব্যবসা ও বাড়িভাড়া থেকে তাঁর আয় ৮২ লাখ টাকা। ব্যাংকে জমা আছে ৩ কোটি ৩২ লাখ টাকা।

কুষ্টিয়ার মেয়র আনোয়ার আলীর ব্যাংকে জমা আছে ৯৭ লাখ টাকা। স্থায়ী আমানত আছে এক লাখ টাকার। নিজের নামে ঢাকার পূর্বাচলে আছে একটি প্লট।
মাধবদীর মোশাররফ হোসেনের ব্যবসায়িক মূলধন ৯৬ লাখ টাকা। তবে তাঁর ঋণের পরিমাণ ২ কোটি টাকা। নগদ ও ব্যাংকে আমানত ছাড়া তাঁর রয়েছে পাঁচটি গাড়ি। আয়ের হিসাবে তিনি বিস্তারিত কিছু লেখেননি।কয়েক একর কৃষি ও বাণিজ্যিক জমি ছাড়াও পীরগঞ্জের কশিরুল আলমের ৫০ একর জমি নিয়ে একটি বাড়ি রয়েছে। তবে তাঁর ব্যাংকঋণের পরিমাণ ৯৫ লাখ টাকা। সম্পদ ৫০ লাখ টাকার বেশি।

স্বশিক্ষিত ও অক্ষরজ্ঞানসম্পন্ন: প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা না পাওয়া নয়জন প্রার্থী নিজেদের সাক্ষরজ্ঞানসম্পন্ন বা স্বশিক্ষিত পরিচয় দিয়েছেন হলফনামায়। এঁদের মধ্যে আছেন ভোলার দৌলতখানের মো. জাকির হোসেন, গাবতলীর মোমিনুল হক, মাধবপুরের হিরেন্দ্র লাল সাহা, শায়েস্তাগঞ্জের সালেক মিয়া, জাজিরায় ইউনুস বেপারি, কমলগঞ্জের জুয়েল আহমদ, ফুলপুরের শশধর সেন, জগন্নাথপুরের আবদুল মনাফ ও পাবনার রকিব হাসান।

অষ্টম শ্রেণি: পাঁচজন প্রার্থী পাওয়া গেছে, যাঁরা অষ্টম বা নবম শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনা করেছেন। এঁরা হলেন বাগেরহাট সদরের খান হাবিবুর রহমান, রায়পুরের ইসমাইল খোকন, কাহালুর হেলাল উদ্দিন, পাবনার ফরিদপুরের খন্দকার মো. কামরুজ্জামান ও সাঁথিয়ার সিরাজুল ইসলাম প্রামাণিক।

মাধ্যমিক পাস: ১০০ প্রার্থীর মধ্যে মাধ্যমিক পাস করা প্রার্থীর সংখ্যা ১৪ জন। এঁরা হলেন শ্রীপুর পৌরসভার আনিসুর রহমান, পাটগ্রামের শমসের আলী, মাগুরার খুরশিদ হায়দার, সিঙ্গাইরের নাইম মোহাম্মদ বাশার, রায়গঞ্জের আবদুল্লাহ আল পাঠান, কাহালুর হেলাল উদ্দিন কবিরাজ, পাথরঘাটার আনোয়ার হোসেন আকন, গোপালগঞ্জ সদরের কাজী লিয়াকত আলী, যশোর সদরের জহিরুল ইসলাম চাকলাদার, চালনার সনৎ কুমার বিশ্বাস, ঈশ্বরগঞ্জের হাবিবুর রহমান, সিংড়ায় জান্নাতুল ফেরদৌস, শিবগঞ্জের ময়েন খান ও বরুড়ায় আবুল কালাম আজাদ।

বিশ্লেষণে দেখা যায়, ১০০ প্রার্থীর মধ্যে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর প্রার্থী ৪১ জন। এ ছাড়া উচ্চমাধ্যমিক পাস করা প্রার্থী আছেন ৩১ জন।
অস্ত্রের মালিক চার প্রার্থী: শ্রীপুরের প্রার্থী আনিসুর রহমানের একটি রিভলবার ও একটি শটগান রয়েছে। লক্ষ্মীপুরের রায়পুরের প্রার্থী ইসমাইল খোকনের আছে একটি শটগান ও রিভলবার। পিস্তল থাকার কথা হলফনামায় উল্লেখ করেছেন পাবনার খন্দকার কামরুজ্জামান। পিরোজপুরের হাবিবুর রহমান মালেক একটি পিস্তল ও একটি শটগানের মালিক। এই প্রার্থী আটটি মামলা থেকে অব্যাহতি পেয়েছেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published.

আজকের দিন-তারিখ
  • শুক্রবার (বিকাল ৩:০৫)
  • ২৯শে মার্চ, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
  • ১৯শে রমজান, ১৪৪৫ হিজরি
  • ১৫ই চৈত্র, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ (বসন্তকাল)
পুরানো সংবাদ
সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০
১১১২১৩১৪১৫১৬১৭
১৮১৯২০২১২২২৩২৪
২৫২৬২৭২৮২৯৩০৩১