বহুমাত্রিক প্রতিভার অধিকারী শহীদ শেখ কামাল শাহীন স্কুল থেকে মাধ্যমিক ও ঢাকা কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পাস করার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজ বিজ্ঞান বিভাগ থেকে বি এ (অনার্স) পাস করেন। বাংলাদেশের শিল্প, সাহিত্য, সংস্কৃতি অঙ্গনের শিক্ষার অন্যতম উৎসমুখ ‘ছায়ানট’-এর সেতার বাদন বিভাগের ছাত্র ছিলেন।
তিনি শুধু উপমহাদেশের অন্যতম সেরা ক্রীড়া সংগঠন, বাংলাদেশে আধুনিক ফুটবলের প্রবর্তক আবাহনী ক্রীড়াচক্রের প্রতিষ্ঠাতাই ছিলেন না, ছিলেন ঢাকা থিয়েটারেরও অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা। শৈশব থেকে খেলাধূলায়ও প্রবল উৎসাহ ছিল তার।
শেখ কামাল স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম ওয়ার কোর্সে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত হয়ে মুক্তিবাহিনীতে কমিশন্ড লাভ ও মুক্তিযুদ্ধের প্রধান সেনাপতি জেনারেল ওসমানির এডিসি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
স্বাধীনতার পর শেখ কামাল সেনাবাহিনী থেকে অব্যাহতি নিয়ে লেখাপড়ায় মনোনিবেশ করেন। তিনি বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সদস্য এবং শাহাদাত বরণের সময় বাংলাদেশ কৃষক শ্রমিক আওয়ামী লীগের অঙ্গ-সংগঠন জাতীয় ছাত্র লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ছিলেন।
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের কালো রাতে বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার নির্মম ঘটনায় মাত্র ২৬ বছর বয়সে শাহাদাতবরণ করেন তিনি। এ সময় অন্যান্যের মধ্যে আরো উপস্থিত ছিলেন সহসভাপতি ফারুক হোসেন ভুইয়া মাইনুদ্দিন আরিফ সুমন , দপ্তর সম্পাদক রনজিত সাহা মুন্না, ক্রিড়া সম্পাদক মবিন জনি,গন্থনা ও প্রাকাশনা বিষয়ক সম্পাদক আসাদুজ্জামান, সদস্য শুভাশীষ ঘোস শ্রীগুরু , জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা ইমানগাজী, মমিনুল ইসলাম উজ্জ্বল, জুয়েল কান্তি নন্দু, রাসেল আহমেদ, জাকারিয়া গাজী, মামুন আনোয়ার প্রমুখ নেতৃবৃন্দ।
আপডেট টাইম : শুক্রবার, আগস্ট ৫, ২০২২, ১৫৯ বার পঠিত
শ্যামল সরকারঃজাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পুত্র শহীদ ক্যাপ্টেন শেখ কামালের ৭৩তম জন্মবার্ষিকীতে তার তারপ্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেছেন চাঁদপুর জেলা আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ ৫ই আগস্ট শুক্রবার সকাল ১০ঘটিকায় জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগেস সভাপতি এ্যাড,হেলাল হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক ফেরদাউস মোর্শেদ জুয়েল বিপুলসংখ্যক নেতা কর্মীদের নিয়ে চাঁদপুর স্টেডিয়ামে স্থাপিত কামালের প্রতিকৃতিতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করা করেন।শহীদ ক্যাপ্টেন শেখ কামাল ১৯৪৯ সালের এই দিনে তৎকালীন গোপালগঞ্জ মহাকুমার (বর্তমানে জেলা) টুঙ্গীপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।